গত প্রায় দুই মাসের ওপর সময়কালে বাংলাদেশের রাজনীতিতে ১০ ডিসেম্বর কেন্দ্রিক উৎকণ্ঠা বিরাজমান ছিল জনসাধারণের মনে। মাস দুয়েক আগে ঢাকার একটি জনসভায় বিএনপি নেতা আমান উল্লাহ আমান বলেছিলেন যে, ১০ ডিসেম্বর থেকে বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার নির্দেশনা অনুযায়ী বাংলাদেশ পরিচালিত হবে। সেই ঘোষণাকে সরকারের তরফ থেকে উড়িয়ে দেওয়া হলেও জনগণের মধ্যে এক ধরনের চাপা উত্তেজনা বিরাজ করছিল এই ভেবে যে, ১০ ডিসেম্বর দেশে কী ঘটতে চলেছে।
ছোটবেলা থেকেই কিশোর গ্যাং, মারামারি এসব করেই একালায় হাঙ্গামা সৃষ্টি করত রাজু। ঢাকার আইডিয়েল কলেজে পড়াশুনার সময় ছাত্রদলের রাজনীতি শুরু করে এই দীপু। ছাত্রীদের হয়রানী , যৌন নির্যাতনসহ অসামাজিক কাজ করত এই দিপু।
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় যেকয়টি পরিবার মুক্তিযোদ্ধা এবং অসহায় নারীদের ওপর বর্বর নির্যাতন চালিয়েছে, তাদের মধ্যে শীর্ষতম হলো রাজাকার সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার তাকে নিজের উপদেষ্টা বানান। ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে শত শত বিঘা জমি দখল করে…
পঁচাত্তরের ২৬ সেপ্টেম্বর দিনটি ১৫ অগাস্টের কলঙ্কিত অধ্যায়ের একটি ধারাবাহিকতা। এই দিন মোশতাক সরকার বঙ্গবন্ধুর খুনিদের অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে ইনডেমনিটি দেয়।
৩ জুন, ১৯৭৮ সাল। বাংলাদেশের ইতিহাসের এক অন্ধকার অধ্যায়। সেনাপ্রধানের পদে থেকে নাটকীয় এক প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নেন জিয়াউর রহমান। রাজনৈতিক দলগুলোকে কোণঠাসা করে নিজেই গঠন 'জাগদল' নামের একটি দল। এরপর তথাকথিত সেই নির্বাচন শেষে নিজেই নিজেকে বিজয়ী ঘোষণা করেন। জিয়াউর রহমানের সামরিক উর্দি ও…
১৯৭৫ সালের ৬ নভেম্বর রাত ১২টার পর থেকেই বিশৃঙ্খলা শুরু হয় ঢাকা সেনানিবাসে। বঙ্গবন্ধু হত্যার নেপথ্য কুশীলব ও সেনাপ্রধান জিয়াউর রহমানের আহ্বানে সাড়া দিয়ে সক্রিয় হয়ে ওঠে কর্নেল তাহেরের বিপ্লবী সৈনিক সংস্থার সদস্যরা। বঙ্গবন্ধুর খুনি মেজর মহিউদ্দিনের নেতৃত্বে হত্যা ও লুটপাট শুরু করে পাকিস্তানফেরত সৈন্যরা। বাঙালি জাতির ইতিহাসে এটি একটি ন্যাক্কারজনক অধ্যায়।
পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট কালরাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে নৃশংসভাবে হত্যার পর গোটা দেশের মানুষ শোকে মুহ্যমান। পিতৃহত্যার রেশ কাটতে না কাটতেই জাতিকে সাক্ষী হতে হয় আরেকটি কলঙ্কজনক ঘটনার। যা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল ও ন্যাক্কারজনক হিসেবে বিদিত।
বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর মোশতাক বা বিচারপতি সায়েম যিনিই সাময়িক কিছু সময় রাষ্ট্রপ্রধানের পদে থাকুন না কেন, মূল ক্ষমতা জিয়াউর রহমানকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হয়েছে। কখনও সামরিক অভ্যুত্থানে তিনি বন্দি হয়েছেন আবার কখনও তাকে মুক্ত করতে অভ্যুত্থানে হয়েছে। ছোট-বড় মিলিয়ে কমপক্ষে ২১ টি অভ্যুত্থান এবং পাল্টা…
বিএনপি’র প্রতিষ্ঠাতা এবং সামরিক একনায়ক জিয়াউর রহমান একাধারে রাষ্ট্রপতি ও সেনাপ্রধানের পদ দখল করে সংবিধান লঙ্ঘন করেছেন। বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ি এটি রাষ্ট্রদ্রোহী অপরাধ। কারণ একজন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, একজন সামরিক কর্মকর্তা কোন লাভজনক পদে অধিষ্ঠিত হতে পারেন না। কোন রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকতে…
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন আজ এক সভায় জানিয়েছেন, তার দল ক্ষমতায় গেলে খালেদা জিয়াই প্রধানমন্ত্রী হবেন। তিনি আরও বলেন, সব ধরনের কু-বুদ্ধি আওয়ামী লীগ ব্যবহার করছে। এই দেশে আর কোনো কু-বুদ্ধি কাজে দেবে না। ঔদ্ধত্যপূর্ণ কণ্ঠে তিনি হুমকি দিয়ে বলেন, এই সরকারকে হটাবো, সেজন্য যা করতে…
স্বাগতম, আপনার একাউন্টে লগিন করুন
স্বাগতম! আপনার নতুন একাউন্ট তৈরি করুন
আপনার পাসোয়ার্ডটি ইমেইল করা হবে
