এই মুহুর্তে বিরোধী দলের ভূমিকায় ধার করে থাকা দল বিএনপি-তে প্রতিভাধর মানুষের সংখ্যা সবসময়ের তুলনায় ছাড়িয়ে যাচ্ছে। এতদিন মেধাশূন্য একটা দল হিসেবেই মানুষ বিএনপিকে অপবাদ দিল কিন্তু সেইদিন গত হয়ে গেছে। আর বিএনপির এসব প্রতিভাধরদের নিয়েই হালকা লিস্ট পোস্ট।
দেশের বিশিষ্ট আওয়ামীলীগার এবং জনপ্রিয় নেতাদের বিবৃতি এই আইডি থেকে প্লাটফর্মে পোস্ট করা হবে। আশা করি সব সহযোদ্ধা এই আইডি থেকে পোস্ট দেখা মাত্র শেয়ার করবেন সামাজিক নেটওয়ার্কে
২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যণ্ত ক্ষমতায় থাকার সময় দেশজুড়ে সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে বিএনপি-জামায়াত সন্ত্রাসীরা। হাওয়া ভবন থেকে তারেক রহমানের সরাসরি নির্দেশনায় ঢাকা শহরকে চারভাগে ভাগ করে সন্ত্রাসীদের তত্ত্বাবধান করতেন চার এমপি মির্জা আব্বাস, সালাউদ্দিন, নাসিরুদ্দিন পিন্টু এবং এস এ খালেক।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পুত্র এবং বিএনপির তৎকালীন জ্যেষ্ঠ মহাসচিব তারেক রহমানের স্বেচ্ছাচারিতার কারণে বগুড়ার ঐতিহ্যবাহী শহীদ মিনারটি ভেঙে ফেলা হয়, অথচ বছরের পর বছর ধরে এই শহীদ মিনারেই জেলা শহরের সব সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছিল। এমনকি শহরের নান্দনিকতা বৃদ্ধির নামে বিভিন্ন ইংরেজি…
জঙ্গিবাদের কারণে নিষিদ্ধ হরকতুল জিহাদের নেতা মুফতি সহিদুল ইসলামকে ২০০১ সালে শেখ হাসিনাকে বিরুদ্ধে নির্বাচন করার জন্য মনোনয়ন দিয়েছিল বিএনপি-জামায়াত জোট। এরপর সারা দেশ থেকে তালেবানপন্থী মাদ্রাসা ছাত্রদের নড়াইল নিয়ে যায় সহিদুল। সেসময় তারা সদ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে প্রকাশ্যে অশালীন ও…
গত প্রায় দুই মাসের ওপর সময়কালে বাংলাদেশের রাজনীতিতে ১০ ডিসেম্বর কেন্দ্রিক উৎকণ্ঠা বিরাজমান ছিল জনসাধারণের মনে। মাস দুয়েক আগে ঢাকার একটি জনসভায় বিএনপি নেতা আমান উল্লাহ আমান বলেছিলেন যে, ১০ ডিসেম্বর থেকে বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার নির্দেশনা অনুযায়ী বাংলাদেশ পরিচালিত হবে। সেই ঘোষণাকে সরকারের তরফ থেকে উড়িয়ে দেওয়া হলেও জনগণের মধ্যে এক ধরনের চাপা উত্তেজনা বিরাজ করছিল এই ভেবে যে, ১০ ডিসেম্বর দেশে কী ঘটতে চলেছে।