
২০০৯ সালে থেকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির সাথে এর চরমপন্থী মিত্র জামায়াত-ই-ইসলামি এবং এর ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাথে একটি ভয়ঙ্কর রাজনৈতিক সংস্কৃতি চালু করেছে, যার বৈশিষ্ট্য হচ্ছে প্রতিবাদের নামে রাজপথে সাধারন নাগরিক ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর সহিংস ও প্রাণঘাতী হামলা , ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হামলা ও তাদের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে হত্যা ইত্যাদি। এসকল কাজে তারা প্রায়ই জামায়াতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ- জেএমবি এবং হরকাতুল জিহাদের মতো সহিংস চরমপন্থী সংগঠনগুলোকে ব্যবহার করে। ২০১৩ সাল থেকে, বিভিন্ন গণপরিবহনে, যথা বাস, ট্রাক, অটোরিক্সা, ইজিবাইকের যাত্রীদের উপর পেট্রোল বোমা এবং মলোটভ ককটেল আক্রমণ তাদের সাহিংসতায় একটি নতুন মাত্রা যোগ করে। ২০০১ সাল হতে বিএনপি-জামাতের দুঃশাসন ও সন্ত্রাসের ইতিহাস তুলে ধরা হয়েছে এই প্রতিবেদনে।
২০০১ সালে সাধারণ নির্বাচনে জয়লাভের পর বিএনপি-জামায়াত জোটের “সন্ত্রাস-রাজনীতি” প্রকাশ পায় এবং তা পরবর্তী পাঁচ বছর ধরে চলতে থাকে। এই সময়কালে বিএনপি-জামায়াত জোটসাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়া ও সাবেক সংসদ সদস্য আহসানউল্লাহ মাস্টারসহ আওয়ামী লীগের ২৬ হাজার নেতা ও কর্মীদের হত্যা করে। এই সময়েই আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার জন্য ১৮ বারের বেশি চেষ্টা চালানো হয়। এজন্য বিএনপি-জামায়াত হুজি ও জেএমবির মতো চরমপন্থী গোষ্ঠীকে ব্যবহার করে, এবং হত্যাকাণ্ডের মতো নৃশংসতার জন্য তাদেরকে রাজনৈতিক নিরাপত্তাও প্রদান করে। এমনকি বিএনপি-জামায়াতের ভবিষ্যৎ নেতা ও মানি লন্ডারিং মামলায় দোষী সাব্যস্ত তারেক রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। হামলার উদ্দেশ্য ছিলো দলের সভাপতি ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ সকল নেতাকে হত্যা করা। এরপর ২১শে আগস্ট হামলার ঘটনায় আওয়ামী লীগের ২৪ জন নেতাকর্মী এবং এর সহযোগী সংগঠনের সদস্যরা নিহত হন এবং আহত হন ৩শ’ জনেরও বেশি নেতাকর্মী। নিহতদের মধ্যে ছিলেন মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও মরহুম প্রেসিডেন্ট জিল্লুর রহমানের স্ত্রী আইভী রহমান।
অক্টোবরের ২০০১ সালের নির্বাচনকে ঘিরে বিএনপি এবং জামায়াত জোট হিন্দুদের উপর যে আক্রমণ করে তার বিভিন্ন খবরে ও প্রতিবেদনে অনেকবার উঠে এসেছে। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের রিপোর্ট মতে, “২০০১ সালের ১ অক্টোবর বাংলাদেশের সাধারণ নির্বাচনের আগে ভোট না দেয়ার জন্য হিন্দু সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে বিএনপি-জামাত জোট একের পর এক হামলা করতে শুরু করে, কারণ তাদের বিশ্বাস ছিলো যে হিন্দু ধর্মাবলম্বী ভোটারেরা আওয়ামী লীগকেই ভোট দেবে। নির্বাচনের পরের অবস্থা ছিলো আরো পরিকল্পিত, ছকবদ্ধ এবং গুরুতর। প্রতিবেদনগুলো ইঙ্গিত দেয় সেসময় বিএনপি জোটের হামলায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা ছিলো বরিশাল, ভোলা, পিরোজপুর, খুলনা, সাতক্ষীরা, গোপালগঞ্জ, বাগেরহাট, যশোর, কুমিল্লা ও নরসিংদী। ওই সময় আক্রমণকারীরা হিন্দুদের বাড়িতে ঢুকে তাদের পরিবারের সদস্যদের মারধর, তাদের সম্পত্তি লুটপাট এবং অনেক হিন্দু নারীদের ধর্ষণও করে।”
ওইসময় ধর্ষণ সহিংসতা এবং ভয় দেখানোর প্রধান উপায় হিসেবে ব্যবহৃত হয়। বাংলাদেশে মানবাধিকার সংগঠনের মতে,ওই সময় হয়ত ১০০ জন নারীকে ধর্ষণের শিকার হয়। বিভিন্ন রিপোর্টের মতে এই ঘটনায় বিএনপি-জামায়াত জোটের কর্মীরাই দায়ি। ওই সময় কয়েকজন হিন্দু মেয়েকে অপহরণও করে তারা। অপহৃতরা এখনো তাদের পরিবারের কাছে ফিরে এসেছেন কি-না তা এখনো অজানা। আর হামলা এবং জীবনের ওপর হুমকির কারণে ওই সময়কালে শত শত হিন্দু পরিবার সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশ থেকে ভারতে পালিয়ে যায়। এমনকি দূরবর্তী আত্মীয়দের বাসায় গিয়েও আশ্রয় নেয়। সাংবাদিকদের কাছে সাক্ষাৎকারে হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষেরা বলেছেন, তারা হেরে যাওয়া আওয়ামী লীগের সমর্থক বলে মনে করেই হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। ওই সময়টিতে হিন্দুদের মন্দিরও হামলার শিকার থেকে বাদ পড়েনি।
কানাডার ইমিগ্রেশন এবং শরণাথী বোর্ডের গবেষণা অধিদপ্তরের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০০১ সালের ১ অক্টোবর বাংলাদেশে নির্বাচনের সময়কালে হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর সহিংসতার ঘটনাগুলো বিবিসি (১০ অক্টোবর ২০০১), গাল্ফ নিউজ (১২ ফেব্রুয়ারী ২০০২), প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া (২০ অক্টোবর ২০০১), এবং প্যাক্স ক্রিস্টি (২৬ নভেম্বর, ২০০১) ছাড়াও বিশ্বের বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ পায় । এই রিপোর্টে বলা হয়েছে, “ঘটনাগুলোতে ধর্ষণ, নির্যাতন, হত্যা ও লুটপাটের পাশাপাশি হিন্দুদের ঘরবাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। সহিংসতার শিকার হয়ে শত শত হিন্দু পরিবার সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে পালিয়ে যায়। দ্য ফেয়ার ইলেকশন মনিটরিং অ্যালায়য়েন্স জানায় যে বেশিরভাগ সহিংসতা বিএনপির কর্মীদের দ্বারা সংঘটিত হয়… হিন্দুদের উপর আক্রমণগুলো সারাদেশে বিভিন্ন জেলায় ঘটেছে।”
২০০১ সালের নির্বাচনের পর সংখ্যালঘুদের উপর বিএনপি জামায়াতের হামলার খবর যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টর আন্তর্জাতিক ধর্মীয় স্বাধীনতা প্রতিবেদন ২০০৫-এ প্রকাশ পায়। সেখানে বলা হয় হিন্দুদের উপর সহিংস আচরণ করেছে যারা ঐতিহ্যগত ভাবেই আওয়ামী লীগকে ভোট দেয়। প্রতিবেদনটিতে বিভিন্ন ঘটনার মধ্যে হত্যা, ধর্ষণ, লুট এবং নির্যাতনের কথা উল্লেখ ছিল।
২০০১ সালের নির্বাচনের পর থেকে ধর্মীয় সংখ্যালঘদের উপর হামলা অব্যাহত রয়েছে আর এ কারণেই বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠানে মন্দির এবং গির্জায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপস্থিতি প্রয়েজন পড়ছে। রিপোর্টে উল্লেখযোগ্য ঘটনাগুলোর মধ্যে রয়েছে হত্যা, ধর্ষণ, নির্যাতন, প্রার্থনার স্থানে হামলা, ঘরবাড়ি নষ্ট, জোরপূর্বক উচ্ছেদ এবং উপাসনার সামগ্রী নষ্ট করে। এই অভিযোগগুলোও প্রতিবেদনের মধ্যে রয়েছে।ম্যানেজার, উগান্ডার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইদি আমিনকে সৌদি আরবে ঝাড়ুদার, ইরানের নেতা রেজা শাহ পাহলবীকে প্রচ- অর্থকষ্টে জীবন যাপন করতে হয়েছিল, সেখানে বিনা রোজগারে তারেক রহমান বিলাসী জীবন যাপন করছেন। বিষয়টি রীতিমত আলোচনার বিষয়বস্তু হয়ে দাঁড়িয়েছে। ব্যক্তিগত রোজগার না থাকলেও লন্ডনে পরিবার নিয়ে কিভাবে বিলাসী জীবনযাপন করছেন একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার মত ভয়াবহ রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মাস্টারমাইন্ড বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপার্সন তারেক রহমান? প্রতিমাসে খরচ করেন বাংলাদেশী মুদ্রায় আনুমানিক অন্তত পাঁচ লাখ টাকা। ব্যবহার করেন দুইটি বিলাসবহুল গাড়ি। কিন্তু তার এতো টাকার উৎস বা সম্পদ কোথা থেকে আসে? কিভাবে এরকম বিলাসী জীবনযাপন করে তিনি?
বিলাসী জীবন যাপনে ব্যয় হওয়া টাকার অধিকাংশ অবৈধভাবে হুন্ডির মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে লন্ডনে পাচার করা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে। এ জন্য তারেক রহমানের যাবতীয় সম্পদ, আয় ও ব্যয় হওয়া অর্থের উৎস সম্পর্কে তদন্তে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন। সিদ্ধান্ত মোতাবেক দুদক অত্যন্ত কঠোর গোপনীয়তার মধ্যদিয়ে তারেক রহমানের সম্পদ, আয় ও ব্যয় হওয়া অর্থের উৎস সম্পর্কে তদন্ত করে যাচ্ছে। দীর্ঘ দিন বিষয়টি অনুসন্ধানের দায়িত্ব পালন করেছেন দুদকের উপ-পরিচালক মো. হারুনুর রশিদ। সম্প্রতি তিনি অবসরে যাওয়ায় নতুন তদন্তকারী কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন দুদকের সহকারী পরিচালক হাফিজুর রহমান। এ বিষয়ে আগের তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক মো. হারুনুর রশীদ বলেন, তদন্তে অনেক বিষয়ের সত্যতা মিলেছে। শুধু বাংলাদেশ নয়, খোদ যুক্তরাজ্যেও বিষয়টি নিয়ে চলছে নানা আলোচনা সমালোচনা। তারেক রহমানের বিলাসী জীবন যাপনের জন্য ব্যয় হওয়া অর্থ কিভাবে কোথা থেকে আসছে তা নিয়ে খোদ যুক্তরাজ্যেও ব্যাপক গুঞ্জন আছে। যুক্তরাজ্য সরকার, দেশটির একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা ও বিদেশী গোয়েন্দা সংস্থাগুলোও বিষয়টির তদন্ত করে যাচ্ছে। যুক্তরাজ্যে অনেকটা প্রকাশ্যেই ঘুরে বেড়ান তারেক রহমান। প্রকাশ্যে ঘোরাফেরার কারণেই তারেক রহমানের বিলাসী জীবনযাপন সম্পর্কে অনেক অজানা তথ্য প্রকাশ পেয়েছে। শুধু যে মানুষের মুখে মুখে তাই নয়, রীতিমত গণমাধ্যমেও প্রকাশ পেয়েছে তারেক রহমানের বিলাসী জীবনযাপনের নানা কাহিনী। সূত্রটি বলছে, তারেক রহমান লন্ডনে যাওয়ার পর থেকেই এনফিল্ড টাউন ও সাউথ গেট এলাকার মাঝামাঝি অবস্থিত যুক্তরাজ্য বিএনপির প্রভাবশালী এক নেতার কেনা একটি বিলাসবহুল বাড়িতে বসবাস শুরু করেন। লন্ডনে দীর্ঘ সময় বসবাসের সুযোগ করে নেয়ার পরিকল্পনা করছিলেন, এজন্য তিনি ২০০৮ সালেই লন্ডন থেকে বার এট ল ডিগ্রী (ব্যারিস্টার) সম্পাদনের উদ্যোগ নেন। কিন্তু তারেক রহমান বাংলাদেশী গ্র্যাজুয়েট হওয়ায় বিপত্তি দেখা দেয়। ব্রিটেনের নিয়মানুযায়ী তাকে প্রথমেই লন্ডনের কোন একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ব্যাচেলর ডিগ্রী অর্জন করার শর্ত জুড়ে দেয়া হয়। তিনি ব্যাচেলর ডিগ্রী অর্জন করতে ব্যর্থ হন। এক্ষেত্রে কোন রাজনৈতিক সুবিধাও পাননি তিনি। এরপর তিনি সাউথ ব্যাংক ইউনিভার্সিটি এবং কুইন মেরী ইউনিভার্সিটিতে ব্যাচেলর ডিগ্রী ছাড়াই বার এট ল করার উদ্যোগ নেন। কিন্তু ইউনিভার্সিটি কর্তৃপক্ষ তারেক রহমানকে সরাসরি ফিরিয়ে দেয়। এরপর থেকে অনেকটা স্থায়ীভাবেই উক্ত বাড়িতেই বসবাস শুরু করেন তিনি। পরে তারেক রহমান ক্যাব্রিজ হিথ রোড থেকে দুটি বিলাসবহুল গাড়ি কিনেন। এর মধ্যে একটি বিএমডব্লিউ সেভেন সিরিজের। অপরটি অডি। প্রতিমাসে লেক সাইড ও ব্লু ওয়াটার এবং সেন্ট্রাল লন্ডনের সেলফ্রিজেস থেকে শপিং করতেন। এছাড়া সেলফ্রিজেসের হোম এক্সেসরিজেও যেতেন। সেলফ্রিজ ও ব্লু ওয়াটার যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে বিলাসবহুল এবং ব্যয়বহুল শপিং মল। ব্রিটেনের ধনীরাই সাধারণত সেখানে কেনাকাটা করে থাকেন। বিগত প্রায় ১০ বছর ধরে লন্ডনে বসবাস করছেন তিনি। দীর্ঘ সময়ে তিনি কোন অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের সঙ্গে জড়িত নন। স্ত্রী ডা. জুবাইদা গুলশান আরাও কিছু করেন না। উপরন্তু মেয়ে জাইমা লন্ডনে পড়াশোনা করছে। তারেক রহমান ব্রিটেনে রাজনৈতিক আশ্রয় পেয়েছেন। বাংলাদেশে তারেক রহমান ও তার মা বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার বেশ কয়েকটি ব্যাংক এ্যাকাউন্ট জব্দ করা আছে। সে সুবাদে তারেক রহমানের একমাত্র বৈধ রোজগার হিসেবে তাঁর মা খালেদা জিয়ার সংসদের বেতন। বেতনের টাকা দিয়ে তারেক রহমানের এমন বিলাসী জীবন যাপনের জন্য ব্যয় হওয়া একাংশও মেটানো সম্ভব নয়। তারপরেও তারেক রহমানের বিলাসী জীবনযাপন করে যাচ্ছেন। যা রীতিমত বিস্ময়ের ব্যাপার। সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠ বন্ধু গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের সহযোগিতায় সিঙ্গাপুরে ২০ কোটি ৪১ লাখ ২৫ হাজার টাকা পাচার করা হয়েছে। যা পরবর্তীতে তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে। সেই টাকা পরবর্তীতে বাংলাদেশ ব্যাংকে ফেরত আনা হয়েছে। এছাড়া তারেক রহমানের বিরুদ্ধে যুক্তরাজ্যে ৬ কোটি ১ লাখ ৫৭ হাজার টাকা পাচার করার অভিযোগ রয়েছে। বিদেশে অবৈধভাবে অর্থ পাচারের অভিযোগে তারেক রহমান ও গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের বিরুদ্ধে ঢাকার বিশেষ আদালতে তথ্য প্রমাণ দাখিল ও সাক্ষীদের জবানবন্দীর ভিত্তিতে চার্জ গঠন করা হয়েছে। এরকম একজন ধূর্তমান ব্যক্তি কিংবা তার দলকে সমর্থন করা কতোটুকু যুক্তিযুক্ত, সেটিই এখন প্রশ্ন।