গুজব কাউন্টারদেশ-বিরোধী চক্রান্তসাইবার যোদ্ধা

নেত্র নিউজ – গাইবান্ধা শাখা ও চাঁদাবাজ নাগরিক টিভি নিবেদিত শিশু শিবির সমাচার

গত দুদিন আগে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ওয়েব টীম কর্ডিনেটর, তন্ময় আহমেদ কে নিয়ে নেত্র নিউজের প্রধান সম্পাদক তাসনিম খলিল ও চাঁদাবাজ নাগরিক টিভি'র যৌথ প্রযোজনায় একটি ভিডিও ছাড়া হয়, যার কমেন্ট নেওয়া হয় সে নিজেই তন্ময় আহমেদ এর এলাকার পৌর জামাতের সেক্রেটারি। মূলতঃ অর্গানাইজড একটি সাইবার টীমকে প্রচারণা থেকে দূরে রাখা ও বিভেদ তৈরি করতেই তাদের এই প্রয়াস। বিস্তারিত পড়ুন আর্টিকেল টিতে।

নেত্র নিউজ – গাইবান্ধা শাখা নিবেদিত শিশু শিবির সমাচার

শুরু করছি, পোস্ট করা ভিডিও গুলো নিয়ে। একটু বিষদ পোস্ট। যাদের সময় আছে তারা দেখবেন, আর যারা খলিলের পোস্ট এর ওর ইনবক্সে দিয়েছেন তারাও দেখবেন, আপনারা আছেন বলেই আমার নামটা প্রচার হয় 😊 

মিলনের ফেসবুক ভিডিও —  সে আগেভাগেই নিজে সেভ থাকার জন্য ভিডিও দিয়েছে ফেসবুকে। 

তার বক্তব্য নাকি কপিরাইট করেছে ? বক্তব্য কিভাবে কপিরাইট করে?
সেটা কোন জামাতি লজিক হতে পারে। সে জেনে বুঝে সজ্ঞানে বক্তব্য দিয়েছে। 

এখন তার কোন বক্তব্যই আমার কাছে বা আপনাদের কাছেও গ্রহণযোগ্য হবে না। 

তারপর বলছে তার বক্তব্যের সাথে নাকি জামাত বা তার কোন সম্পর্ক নেই! তারমানে জামাত বুঝে গেছে মিলন ব্যক্তিগত কারও পার্পাজ সার্ভ করতে ঐ কাজ করেছে এবং জামাত থেকে তাকে প্রেসার দিয়েছে, কারণ সে অনেকের নাম বলেছে যারা জামাত করে। 

“মুনের (আমার ডাক নাম) বাপের ফুফাতো বোন, জামাত করে – সেকারণেই সে শিশু শিবির করতো” এই লজিক দেওয়া মিলনের বক্তব্য যখন তাসনিম খলিল প্রচার করে, বুঝতে হবে খলিলদের মার্কেটের অবস্থা খারাপ, ওরা মার্কেট পাইতে চায়।

আরেক ফোন কলে  – 
মিলন দাবী করছে আমি নাকি তথ্য বিভাগে ছিলাম তাদের। 

সাইদির রকেটে করে ২০০৪/২০০৫ সালে ইন্টার্নেট চালাইতো শিবির। এরা মূর্খ মানে সেই লেভেলের মূর্খ, যারা প্রোপাগান্ডাও ঠিক ঠাক বানাইতে পারে না। ওদেরকে একটু ট্রেইনিং দেয়ারও মানুষ নাই নাকি পলাশবাড়ীতে!!!! 

এখানে মিলন স্পষ্ট বলেছে পলাশবাড়ীর আশরাফুল এর কথা। যে ফেসবুক বেইজড সাংবাদিক। আশরাফুল, এম পি’র সাবেক PO এর নির্দেশে এই কাজ করেছে, সেটা স্পষ্ট। মুক্তিযোদ্ধাকে হুমকি দিয়ে জবানবন্দী নেওয়া, মিলনকে গাইবান্ধা থেকে বলিয়ে সাক্ষাৎকার নেওয়া সব একই ব্যক্তির নির্দেশনায়।

পরের ভিডিওতে শুনুন – মিলন বলছে আমি কিভাবে শিবির করতাম? প্রাইভেট স্কুলে পড়ে নাকি এসএম হাই স্কুলে শিবির করতাম! 

খলিল সাহেব যেই ভিডিও পোস্ট করছে সেটা যে তারে শিখায় দিয়ে বলানো সেটা প্রমাণ করতে PHD ও করতে হয় না আবার টানাটানির APS, PO’র চাকরিও না 😁😁😁 


তাসনিম খলিল এর সাথে কারা হাত মিলায়? তারা কোন হিসেবে আওয়ামী লীগ পরিচয় দেয়?

তাসনিম খলিল এর ফেসবুক পোস্ট

আজকে এদের চেহারাও উন্মোচন করবো।  

গাইবান্ধার এক এমপি’র এপিএস আর তার সাবেক পিও এই কাজ করাইছে পলাশবাড়ীর ফেসবুক সাংবাদিককে দিয়ে। যেটা ভিডিওতে দেখেছেন। তারপর তারা সেটা বিভিন্নভাবে অনলাইনে প্রচার করার চেষ্টা করছে, আপনাদের অনেকের ইনবক্সে পাঠাইছে লিঙ্ক, ভিডিও এসব। কেন জানি ভিডিও গুলো গায়েব হয়ে গেছে ফেসবুক থেকে, তবে খলিলের টা আছে। 

সেই মিলন আমাকে শিশু শিবির বলতে যেয়ে সাবেক পিও’র পক্ষে সাফাই গাইছে, যেখানে পলাশবাড়ীর আওয়ামী লীগে পোস্টেড..তার বাবা মা ও পরিবার নিয়ে অভিযোগের প্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রে তদন্ত রিপোর্ট জমা হয়েছে, যার ডিসিশন ও চলে আসবে। কারও বাড়িতে শিবিরের মেস থাকবে আর সে বাইরে থেকে এসে এলাকায় রাজনীতি না করেই পোস্ট পেয়ে যাবে, এটা আওয়ামী লীগের আদর্শিক রাজনীতির সাথে শতভাগ সাংঘর্ষিক। নরমালি লোকাল যারা রাজনীতি করেন তারা বিষয়টাকে ভালোভাবে দেখবেন না। গাইবান্ধায় কার নির্দেশে কার ছত্রছায়ায় জামাত বিএনপি’র লোকজন আওয়ামী লীগে যায়গা করে নিচ্ছে সেটা কেন্দ্রীয় নেতারাও জানেন। কথায় কথায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নাম বিক্রি করে রাজনীতি আর কতো? আমি বা আমার যে কলিগরা আছে, আমরা কেউ কখনও কাজের পারপাজ ছাড়া কোথাও আমাদের ট্রাস্টিদের নাম ব্যবহার করি না। ব্যক্তিগত কোন বিষয়ে তো প্রশ্নই ওঠে না, রাজনীতির বিষয়েও না। ।

এবার আসি খলিলের জামাতের নেতার কথার সূত্রে।

মিলন – এর ডাকনাম এলাকায় ককটেল মিলন, যার নামে ৩০/৪০ টা নাশকতার মামলাই আছে, তার সাথে আওয়ামী লীগের পোস্ট পাওয়া একজনের কিভাবে এতো খাতির সেটাও তো তদন্ত হওয়া দরকার। 

আমি যেই স্কুলে পড়ালেখা করেছি সেই স্কুলে ছাত্রলীগ, দল বা শিবির কোনটাই ছিল না। এটা হচ্ছে প্রথম কথা। দ্বিতীয়ত মিলনের দাবী অনুযায়ী তাদের লিস্টে নাকি আমার নাম ছিল কিন্তু আমি বা আমার বন্ধুরা নাকি কখনও মিছিল মিটিং এ যেতাম না, গোপনে তাদেরকে তথ্য দিতাম। 

মানে সে একটা মিথ্যা বলে দিলো যেটার সত্যতাও খুব গোপনীয় ব্যপার। ভিডিওতে শুনবেন। 

তাসনিম খলিলদের এতো মাথাব্যাথা কেন? কারণ, ওদের শত অপপ্রচার এর জবাব গুলো আমাদেরকেই দিতে হয়, ওদের মার্কেটে এখন আর কেউ বেইল দেয় না, ভিডিওতে এসে আইনস্টাইনের মতো ভাবসাব নিয়ে কথা বলবে যেন মনে হয় সে সব জানে। তার লেভেল এখন চাঁদাবাজি করতে যেয়ে ধরা খাওয়া নাগরিক টিভিতে নেমে আসছে।

ভিডিও দিলি রে বাবা মুখোশ উন্মোচন – ভাবলাম কি না কি প্রোপাগান্ডা বানাইছে একটা। দেখলাম আমার ফেসবুক থেকে কিছু ছবি নিয়ে একটা ভিডিও বানাইছে, আর সেখানে বুঝালো আমি তাদেরকে যেই বাঁশ গুলো গিফট করেছি তাতে তারা অনেক ক্ষুব্ধ, যেহেতু আমাকে ব্ল্যাকমেইল করে কিছু পাবেনা তাই মনগড়া একটা স্ক্রিপ্ট বানিয়ে B – Grade এর একটা ভিডিও বানালো। কেউ যদি নিজের কাজের সাথে সৎ থাকে, কাজ করে জীবনযাপন করে, তার ভয়ের কিছু নাই, আমারও নাই। কারও চাকরি দেওয়ার নাম করে টাকা খাওয়া, কাজ করে দেওয়ার নাম করে টাকা খাওয়া এসব ছ্যাঁচড়ামি আমি নিজে করিনা পছন্দও করি না। 

শিবিরের সাথে যুদ্ধটা আমাদের আদর্শিক। এসব এপিএস, পিও, খলিল, বার্গম্যান, চাঁদাবাজ নাগরিক নামের ইউটিউবারদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় হয়তো আমাকে পার্সোনালি হিংসা করে বা হেট করে এরকম কিছু ব্যক্তি সুড়সুড়ি পাবে। 

যেদিন থেকে কাজ করতেছি আওয়ামী লীগের জন্য, সেদিন থেকে ধরে নিয়েছি এটা ২৪/৭ কাজ, আমার সাথে যারা কাজ করে তারাও জানে মেশিন না হলে এই বড় প্রপাগান্ডু গ্রুপের সাথে পারা যাবে না। সুতরাং তোমরা যতোই অপপ্রচার করো না কেন, তোমাদের এক বিন্দুও ছাড় দেবো না। আমরা ৫ বছর আগেও যা ছিলাম, এখন তার চেয়ে অনেক বেশি এডভান্সড, সেজন্যই টিকতে পারতেছেনা জেনে এখন আসছে শিশুশিবির বানাই দিয়ে যদি কিছু লোককে বিভ্রান্ত করা যায়।  

আজকে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আছে ভাবছো সেজন্য ওপেন বলতেছি – সেটা ভুল। আমরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আদর্শের কর্মী, আমরা মুখে যা বলি আমাদের মনেও তাই-ই থাকে। তোমাদের হম্বিতম্বি আর জামাতি স্টাইল আমাদের খুব ভালো করেই জানা আছে। না পারলে মেরে ফেলতে আসবা এর চেয়ে আর বেশি কি? ঐসব ভয় করি না। পারলে অনলাইনে খেলতে আসো, খেলি। 

খুব মনোযোগ দিয়ে ভিডিও গুলো দেখবেন আর শুনবেন, আমি চাইনাই কারও ব্যক্তিগতভাবে ক্ষতি করতে, কিন্তু কেউ নিজেই কারও ট্র্যাপে পা দিলে তাকে কেউ সেভ করতে পারবে না। ২ দিন ধরে ফেসবুক আইডি খুলে গাইবান্ধার যারা আমাকে নিয়ে এমপিকে খুশি করতে পোস্ট করেছেন তাদের সবার স্ক্রিনশট রাখা আছে, লিঙ্ক সহ, খালি এইটুকু বললাম। 

জামাতকে যারা রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহার করে তাদের আওয়ামী লীগ করার যোগ্যতা এখনও আছে কি’না সেটাও দেখা দরকার। ফ্রেন্ডলিস্টে অনেকেই আছেন অনেক বড় বড় মানুষ আছেন তাদের জানার জন্য দিলাম। আমি যা করি কিছুই গোপন না, সব ওপেন করি, শিবিরকে খোঁয়াড়ে দিয়ে ফেসবুকেও পোস্ট করে দেই, কি কি পাইছি সেটার প্রমাণ সহ। 

আর জার্মান দের ফেলোশিপ প্রোগ্রাম কে না করে দিয়েছি একটাই কারণে, বার্গম্যান আর খলিলকে ওরা সাংবাদিক তো বলছেই, আবার আমাকে নাকি পাবলিকলি পোস্ট করে তাদেরকে সরি বলতে হবে। ভাবা যায় এইগুলা? তাদের ফান্ডিং করে NED, যাদেরকে নিয়ে Regime Change Operation বিষয়ে রিপোর্ট ও দেখেছেন হয়তো অনেকেই। NED জার্মান সেই ফাউন্ডেশনকে নক করেছে যাতে তারা আমাকে এটা বলে। খুব সিম্পল। 

তোমরা না বুঝেই আমার কাজের স্বীকৃতি দিয়ে দিয়েছো, এজন্য আমি তোমাদের কাছে কৃতজ্ঞ। কোনভাবেই কোনকারণেই তোমাদের পান্ডাদের কাছে সরি বলার প্রশ্নই আসে না, এই উত্তর দিয়েছি। বাংলাদেশে সম্পর্ক বাড়ানোর নামে বিএনপি জামাত ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর তোষণ করা কোন সংগঠনের ফেলোশিপ না হলেও আমার চলবে। 

এখন প্রশ্ন হলো – তাসনিম খলিল কিভাবে গাইবান্ধার এই লোকদের সাথে জুড়ে গেলো? 

আমাকে নিয়ে এলাকার কিছু লোকজনের একটা ভয় হলো আমি নাকি এমপি হতে যাবো! তারা জানে না যে, এই খায়েশ আমার নাই। যেভাবেই হোক তারা আমার নামে কিছু ভুয়া কমপ্লেইন, জামাতি ট্যাগ, শিশু শিবির এসব ইনবক্স করতে থাকে আমাদের ছাত্রলীগের সাবেক বর্তমানদের কাছে, আবার কিছু কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছেও। গাইবান্ধার এম পি নাকি বলছে তন্ময়কে এবার ফাইনাল করে দেবো, দেখি সে কিভাবে সেখানে কাজ করে! শেষমেশ কিছু করতে না পেরে ব্যক্তিগত আক্রমণ করতে আসে, সেখানেও ফেইল করে। আমাদের এলাকার এক সাবেক পিও’র ধারণা হলো আমি তার কম্পিটিটর। তারে নানানভাবে বুঝাইছি আরে ভাই নিজের কাজ নিয়ে থাক, আমার লেভেলে তুই কেন তোর চৌদ্দ গুষ্টি ৭ বার করে জন্ম নিলেও আসতে পারবি না, কারণ তোর সেই কোয়ালিটি নাই। এরপর রাগে দুঃখে ক্ষোভে সে তার সাবেক ইউনিভার্সিটির বড় ভাইয়ের শরণাপন্ন হয়, যে কিনা খলিলের খুব ক্লোজ বন্ধু, আবার আওয়ামী লীগের নেতাদের কাছেও তার অনেক গুরুত্ব, কারণ তাকে বলা হইছে দলের প্রচার দেখার জন্য। তারপর অনেক ইতিহাস। বেশি বললে বুঝে যাবেন সবাই। তারও মারাত্মক ক্ষোভ আমার উপর, কারণ আমি নাকি তার বাড়া ভাতে ছাই দিছি,। ঠিক ঐ যায়গায় আসলে PO’র সাথে মিলে যায় সেই ভাই। এরপর তারা গাইবান্ধার সেই এমপি’র PO এর মাধ্যমে ককটেল মিলনের খোঁজ পায়, কারণ সে মিলনের সাথে কানেক্টেড।খুব ক্লোজ ভাই ব্রাদার তারা। এভাবেই খলিল সাহেব তাদের বস্তাপচা ইনফরমেশন নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট দিচ্ছে, ভিডিও বানানোর লোক নাই তাই নাগরিককে কিছু দিয়ে করাই নিছে, যেটি আরেকটি বস্তা পচা রিপোর্ট। 

মজার বিষয় হলো, তাসনিম খলিল -গাইবান্ধার এমপি’র APS, PO এদেরও গুল্টি খেয়ে ফেসবুকে পোস্ট করে যাচ্ছে। এর এই অবনতিটাই তো আমরা চেয়েছি গত ২/৩ বছরে। তারা জননেত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ়তার কাছে পরাজিত হয়ে এখন আমাদের পিছে লাগছে – এটাই আমাদের প্রাপ্তি। 

পরিশেষে, খলিল সাহেবকে বলি, তোমরা যতো আমারে নিয়ে পোস্ট করবা, আমরা ততো মজা পাবো, পোস্ট করতে থাকো বাবা, তোমরা এভাবেই শেষ হয়ে যাবা একদিন। একইসাথে খলিলের গাইবান্ধার বন্ধুদেরকে হাই, নেত্র নিউজের গাইবান্ধা শাখার জন্য শুভকামনা!!!  

তন্ময় আহমেদ 
২২ জুলাই, ২০২২ 

 

বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করে পথচলা - জননেত্রী শেখ হাসিনার একজন ক্ষুদ্র কর্মী। সাবেক সাধারণ সম্পাদক, বুয়েট ছাত্রলীগ । সদস্য, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উপকমিটি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ

আপনার রিএকশন কি?

একই রকম আরও কিছু আর্টিকেল

এদের (বিএনপি)নেত্রীরশাসনামল: মানুষকে টুকরো করে কেটে রাস্তায় ফেলে রাখতো যুবদল নেতারা

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যণ্ত ক্ষমতায় থাকার সময় দেশজুড়ে সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে বিএনপি-জামায়াত সন্ত্রাসীরা। হাওয়া ভবন থেকে তারেক রহমানের সরাসরি নির্দেশনায় ঢাকা শহরকে চারভাগে ভাগ করে সন্ত্রাসীদের তত্ত্বাবধান করতেন চার এমপি মির্জা আব্বাস, সালাউদ্দিন, নাসিরুদ্দিন পিন্টু এবং এস এ খালেক।

লিখেছেন Safkat Hasan Pial
101
52

২০০১: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ভোট করতে তার হত্যাচেষ্টাকারী জঙ্গিকে মনোনয়ন দিয়েছিলেন এদের (বিএনপি)নেত্রী

জঙ্গিবাদের কারণে নিষিদ্ধ হরকতুল জিহাদের নেতা মুফতি সহিদুল ইসলামকে ২০০১ সালে শেখ হাসিনাকে বিরুদ্ধে নির্বাচন করার জন্য মনোনয়ন দিয়েছিল বিএনপি-জামায়াত জোট। এরপর সারা দেশ থেকে তালেবানপন্থী মাদ্রাসা ছাত্রদের নড়াইল নিয়ে যায় সহিদুল। সেসময় তারা সদ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে প্রকাশ্যে অশালীন ও…

লিখেছেন Safkat Hasan Pial
101
52

NahidRains Blog – আসেন দেখি আমাদের গুজববাজদের বর্তমান অবস্থা কি

একটা হিসাব করি ...... এই মুহুর্তে আমাদের রেগুলার প্রপাগান্ডাবাজগুলার কি কি অবস্থা ...... ৬০০ ডলার খ্যাত কনক সরওয়ার - গন কেইস। গুজব সরওয়ারের সেই ৬০০ ডলারের ফোন রেকর্ড লিক হবার পর থেকে বেচারা আর কোমর সোজা করে দাঁড়াতে পারে নাই। এক ধাক্কায় বেচারার গুজব ক্যারিয়ার সেদিনই শেষ হয়ে গিয়েছিল। এখন বসে বসে

লিখেছেন নাহিদরেইন্স
133
69

NahidRains এর যত ফেসবুক পেজ গুজব যুদ্ধে হারিয়েছে

গত ৮ বছরে আমার যেসব পেজ-চ্যানেল যুদ্ধে শহীদ হইসে.. ফেসবুক পেজ ১. NahidRains (1) (2009 to 2018) - 1.6 Million ২. Bangladeshism (2011 to 2018) - 1.3 Million ৩. Nahid M Helal (Profile) (2007 to 2018) - 216,000 Follower. ৪. NahidRains (2) (2018 to 2021) - 560,000 ৫. NahidRains (3) (2018 to 2021) - 130,000 ৬. Nahid Helal (4) (2018 to 2021) - 85,000 ৭। NahidRains (5) (2021 to 2023) - 230,000 ৮. NahidRains (6) (2022 to 2023) - 470,000 ইউটিউব চ্যানেল